Degree first year suggestion

স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস ডিগ্রি ১ম বর্ষ সাজেশন ২০২৫

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি ১ম বর্ষসহ অনার্স প্রোগ্রামের সকল শিক্ষার্থীর জন্য ‘স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস’ বিষয়টি একটি আবশ্যিক বিষয়। যদিও মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে বাংলাদেশের ইতিহাস সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা ইতিমধ্যেই জ্ঞান অর্জন করে এসেছে, তবুও অনেক শিক্ষার্থীর মনে এই বিষয়টি নিয়ে এক ধরণের বিশেষ ভাবনা বা উদ্বেগ কাজ করে। তাই আজ আমরা স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস ডিগ্রি ১ম বর্ষ সাজেশন ২০২৫ নিয়ে হাজির হয়েছি। 

আমরা পরীক্ষার সিলেবাস এবং বিগত বছরের প্রশ্নাবলী বিশদভাবে বিশ্লেষণ করে এই সাজেশনে প্রতিটি বিভাগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর ও সম্ভাব্য রচনামূলক প্রশ্নসমূহ সাজিয়েছি। এই পূর্ণাঙ্গ সাজেশনটি অনুসরণ করলে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস বিষয়ে আপনার প্রস্তুতি আরও সুদৃঢ় ও শক্তিশালী হবে।

অনেকেরই ভুল ধারণা রয়েছে যে ডিগ্রি প্রোগ্রামে অনার্সের তুলনায় পড়াশোনার চাপ কম। তবে এই ধারণাটি মোটেও সঠিক নয়। তাই, সফলতার জন্য ১ম বর্ষের শুরু থেকেই শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার প্রতি সম্পূর্ণ আত্মনিয়োগ করা আবশ্যক।

আরও পড়ুনঃ অনার্স ১ম বর্ষ, ২য় বর্ষ, ৩য় বর্ষ, ৪র্থ বর্ষের বাংলা বিভাগের বইয়ের তালিকা

স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস ডিগ্রি ১ম বর্ষ সাজেশন ২০২৫

ডিগ্রি ১ম বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আবশ্যিক বিষয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পড়াশোনা করা লাখো শিক্ষার্থীর জন্য এই কোর্সটি শুধু পরীক্ষার প্রস্তুতির অংশ নয়, বরং বাংলাদেশের জন্মলগ্ন, সংগ্রাম, জাতীয়তাবাদ ও রাষ্ট্রগঠনের ধাপে ধাপে গড়ে ওঠা বাস্তব ইতিহাসকে গভীরভাবে বোঝার এক মূল্যবান সুযোগ।

২০২৫ সালের পরীক্ষা সামনে রেখে শিক্ষার্থীরা যাতে সহজে প্রস্তুতি নিতে পারে, সেজন্য আমরা পাঠ্যসূচি, পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্ন, গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় এবং পরীক্ষায় বেশি আসার সম্ভাবনাময় টপিক – এসব বিশ্লেষণ করে সাজেশন প্রস্তুত করেছি। 

এই সাজেশন শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় সঠিক দিকনির্দেশনা দেবে, কোন টপিকগুলো বেশি গুরুত্ব পাবে তা স্পষ্ট করবে, এবং পরীক্ষার হলে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করবে। নিয়মিত রিভিশন ও অনুশীলনের সাথে এ সাজেশন অনুসরণ করলে ভালো ফলাফল অর্জন করা আরও সহজ হয়ে যাবে।

ডিগ্রি ১ম বর্ষ সাজেশন ২০২৫ (স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস)

এখানে ক-বিভাগ (অতি সংক্ষিপ্ত), খ-বিভাগ (সংক্ষিপ্ত) ও গ-বিভাগ (রচনামূলক) এর প্রশ্নগুলো আলাদাভাবে সাজানো হয়েছে, যাতে পরীক্ষার্থীরা প্রশ্নের ধরণ অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে পারে। এটি শুধু প্রশ্নের একটি তালিকা নয়, বরং বিগত বছরগুলোর প্রশ্নপত্র এবং পরীক্ষার সিলেবাস বিশ্লেষণের ফসল। যেহেতু ইতিহাস একটি বিস্তৃত বিষয়, তাই এই সাজেশনটি অপ্রয়োজনীয় অংশ বাদ দিয়ে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ এবং সম্ভাব্য প্রশ্নগুলোর ওপর মনোযোগ বাড়াতে করতে সাহায্য করবে।

ক – বিভাগ 

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন 

১. কোন গ্রন্থে সর্বপ্রথম ‘বঙ্গ’ নামের উল্লেখ পাওয়া যায়?

২. বাংলাদেশের ওপর দিয়ে কোন ভৌগোলিক রেখা অতিক্রম করেছে? 

৩. বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু পর্বতশৃঙ্গের নাম কী? 

৫. আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রথম সভাপতি কে ছিলেন? 

৬. লাহোর প্রস্তাব কে উত্থাপন করেন? 

৭. ‘তমদ্দুন মজলিসের’ সদস্য কারা ছিলেন?

৮. রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ কবে গঠিত হয়?

৯. বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয় কবে? 

১০. LFO এর পূর্ণরূপ কী?

১১. কোন কর্মসূচি বাঙালির ম্যাগনাকার্টা নামে পরিচিত?

১২. ২৫ মার্চের গণহত্যার সাংকেতিক নাম কী ছিল?

১৩. বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন?

১৪. ‘বাঙালির ইতিহাস’ গ্রন্থটির প্রণেতা কে? 

১৫. বাংলা ভাষার উদ্ভব কোন ভাষা থেকে? 

১৬. বঙ্গভঙ্গ কখন হয়?

১৭. অবিভক্ত বাংলার প্রথম মুখ্যমন্ত্রী কে ছিলেন?

১৮. অবিভক্ত বাংলার শেষ মুখ্যমন্ত্রী কে ছিলেন?

১৯. দ্বিজাতি তত্ত্বের প্রবক্তা কে?

২০. লাহোর প্রস্তাব উত্থাপিত হয় কত সালে?

২১. পাকিস্তানের প্রথম সংবিধান কত সালে প্রণয়ন করা হয়?

২২. পুন্ড্রনগর কোথায় অবস্থিত?

২৩. বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদীর নাম কী?

২৪. বাঙালিদের ওপর কোন নরগোষ্ঠীর প্রভাব সবচেয়ে বেশি?

২৫. ভারত স্বাধীনতা আইন কবে পাস হয়?

২৬. মারি চুক্তি সম্পাদিত হয় কত সালে?

২৭. পূর্ব পাকিস্তানের প্রধান রপ্তানি দ্রব্য কী ছিল?

২৮. কে মুসলিম লীগের প্রথম সভাপতি ছিলেন?

২৯. কে আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রথম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন?

৩০. কে কৃষক-প্রজা পার্টি গঠন করেন?

৩১. তমদ্দুন মজলিশ কবে গঠিত হয়?

৩২. ভাষা আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারী স্থানীয় সংগঠন কোনটি?

৩৩. ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের প্রতীক কী ছিল?

৩৪. PODO এর পূর্ণরূপ কী?

৩৫. EBDO এর পূর্ণরূপ কী?

৩৬. মৌলিক গণতন্ত্র আদেশ কে জারি করেন?

৩৭. পাকিস্তানের দ্বিতীয় সংবিধান কার্যকর হয় কবে?

৩৮. আইয়ুব খান গঠিত শিক্ষা কমিশন কী নামে পরিচিত?

৩৯. বাঙালি জাতীয়তাবাদ কী?

৪০. ঐতিহাসিক ৬ দফা কবে, কোথায় ঘোষিত হয়?

৪১. ছাত্রনেতা আসাদ কখন শহিদ হন?

৪২. পূর্ব পাকিস্তানকে বাংলাদেশ নামকরণ করা হয় কবে?

৪৩. স্বাধীন বাংলা সংগ্রাম পরিষদ কবে গঠিত হয়?

৪৪. স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম মানচিত্র অঙ্কন করেন কে?

৪৫. বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথম কবে উত্তোলিত হয়?

৪৬. জাতীয় পতাকা প্রথম উত্তোলন করেন কে?

৪৭. মুজিবনগর সরকারের শপথ কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?

৪৮. শপথ বাক্য পাঠ করান কে?

৪৯. মুজিবনগর সরকারের প্রধান সেনাপতি কে ছিলেন?

৫০. মুক্তিযুদ্ধের ১০ নং সেক্টর কী ছিল?

৫১. কোন সেক্টরে সেক্টর কমান্ডার ছিল না?

৫২. জেড ফোর্সের প্রধান কে ছিলেন?

৫৩. স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের প্রথম প্রচার কী ছিল?

৫৪. গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন কবে বসে?

৫৫. গণপরিষদের প্রথম স্পিকার কে ছিলেন?

৫৬. বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় কবে?

৫৭. বাংলাদেশের মূল সংবিধানে অনুচ্ছেদ ছিল কয়টি?

৫৮. ড. কুদরত-ই-খুদা শিক্ষা কমিশন কবে গঠিত হয়?

৫৯. উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা ঘোষণা করা হয় কবে?

৬০. মুসলিম লীগ কখন গঠিত হয়?

৬১. সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ কবে গঠিত হয়?

খ – বিভাগ 

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

১. বঙ্গ নামের উৎপত্তি সম্পর্কে লিখ।

২. সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতা বলতে কী বুঝ?

৩. দ্বিজাতি তত্ত্ব সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা কর।

৪. অখ- স্বাধীন বাংলা রাষ্ট্র গঠনের উদ্যোগ সম্পর্কে সংক্ষেপে লিখ।

৫. বসু-সোহরাওয়ার্দী চুক্তি কী?

৬. ভাষা আন্দোলনের গুরুত্ব লেখ।

৭. সামরিক শাসনের বৈশিষ্ট্যগুলো সংক্ষেপে লিখ।

৮. মৌলিক গণতন্ত্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো কী?

৯. আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার ওপর টীকা লেখ।

১০. আগরতলা সড়যন্ত্র মামলার কারণ কী ছিল?

১১. বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার নেপথ্যে কাহিনি কী?

১২. বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চ (১৯৭১) ঐতিহাসিক ভাষণ সম্পর্কে টীকা লেখ।

১৩. অপারেশন সার্চলাইট বলতে কী বুঝ?

১৪. মহান মুক্তিযুদ্ধের যেকোনো একটি সেক্টর সম্পর্কে আলোচনা কর।

১৫. বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদান মূল্যায়ন কর।

১৬. বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন সম্পর্কে সংক্ষেপে লিখ।

গ – বিভাগ 

রচনামুলক প্রশ্ন

১. বাংলাদেশের জনগণের নৃতাত্ত্বিক পরিচয় দাও। 

২. বাংলাদেশের ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর। 

৩. স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে বাংলা ভাষার অবদান বিশ্লেষণ কর। 

৪. লাহোর প্রস্তাব কী? এর বৈশিষ্ট্যসমূহ আলোচনা কর। 

৫. ঔপনিবেশিক শাসনামলে বাংলায় সাম্প্রদায়িকতার উদ্ভব ও বিকাশ আলোচনা কর।

৬. পাকিস্তানের দুই অংশের মধ্যে সামাজিক ও রাজনৈতিক বৈষম্যের বিবরণ দাও। 

৭. ১৯৪৭ সালে বাংলা বিভক্তির কারণ আলোচনা কর। 

৮. ১৯৫৬ সালের পাকিস্তান সংবিধানের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো ব্যাখ্যা কর। 

৯. ভাষা আন্দোলনের পটভূমি ও ঘটনাপ্রবাহের বিবরণ দাও। 

১০. ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের গুরুত্ব বর্ণনা কর। 

১১. ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের বিজয়ের কারণ আলোচনা কর। 

১২. আগরতলা মামলার কারণ ও ফলাফল আলোচনা কর।

১৩. ৬ দফা আন্দোলনের পটভূমি ও গুরুত্ব আলোচনা কর। 

১৪. ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের ১১ দফা দাবির বর্ণনা কর।

১৫. ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের প্রকৃতি ও তাৎপর্য বিশ্লেষণ কর। 

১৬. ১৯৭০ সালের নির্বাচনের গুরুত্ব বর্ণনা কর। 

১৭. ১৯৭১ সালের মার্চের অসহযোগ আন্দোলনের বর্ণনা দাও। 

১৮. মুক্তিযুদ্ধে সাধারণ মানুষের অবদান আলোচনা কর।

১৯. মুক্তিযুদ্ধে প্রবাসী বাঙালি ও বিদেশি নাগরিক সমাজের ভূমিকা মূল্যায়ন কর। 

২০. ১৯৭২ সালের বাংলাদেশের সংবিধানে প্রণীত রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিসমূহের বর্ণনা দাও। 

স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস ডিগ্রি ১ম বর্ষ সাজেশন PDF

আমরা আমাদের সাজেশনটি pdf ফরম্যাটেও রেখেছি শিক্ষার্থীদের কথা মাথায় রেখে। PDF ফরম্যাটে তৈরি হওয়ায়, শিক্ষার্থীরা ফাইলটি সহজেই ডাউনলোড করে তাদের মোবাইল, ট্যাব বা কম্পিউটারে যে কোনো সময় পড়তে পারবে। PDF লিঙ্কটি নিচে দিয়ে দিচ্ছি যাতে আপনারা খুব সহজেই ডাউনলোড করে নিতে পারেন। 

PDF ডাউনলোড করুন 

কেন আমাদের সাজেশনটি পড়বেন?

আমাদের সাজেশনটি কেবল বই থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো তুলে আনা নয়, বরং বিগত বছরের প্রশ্নপত্র এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাস গভীরভাবে বিশ্লেষণ করে তৈরি করা হয়েছে। এর মাধ্যমে আপনি অপ্রয়োজনীয় অংশ বাদ দিয়ে সরাসরি সেই প্রশ্নগুলোতে ফোকাস করতে পারবেন, যেগুলো পরীক্ষায় আসার সম্ভাবনা সর্বাধিক। এটি আপনার প্রস্তুতির শেষ মুহূর্তে চূড়ান্ত রূপ দিতে এবং আত্মবিশ্বাসের সাথে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে সাহায্য করবে। তাছাড়া এর সাজেশনের বাইরে আপনার আর কোন কিছুই পড়ার দরকার হবে না। 

শেষ কথা

স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস ডিগ্রি ১ম বর্ষ সাজেশন ২০২৫ শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবনে এক অত্যন্ত কার্যকর সহায়কের ভূমিকা পালন করবে। এটি শুধু গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় ও পরীক্ষায় আসার সম্ভাবনাময় প্রশ্ন নির্ধারণ করেই থেমে থাকবে না; বরং কোন কোন বিষয় গভীরভাবে পড়তে হবে, কোন অংশগুলো তুলনামূলক কম গুরুত্বপূর্ণ, কোন ঘটনাগুলো বিশ্লেষণমূলক লেখার জন্য উপযোগী – এসব দিকও পরিষ্কারভাবে নির্দেশনা দেবে। যেহেতু ডিগ্রি পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের সময় সীমিত এবং সিলেবাস বিস্তৃত, তাই কোন অংশে বেশি মনোযোগ দিতে হবে তা জানাটা অত্যন্ত জরুরি। তাহলে আপনার প্রস্তুতি শুরু করে দিন। অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো। 

Author

  • শারমিন সিমি একজন প্রতিশ্রুতিশীল শিক্ষিকা, যিনি বর্তমানে ঢাকা কলেজে শিক্ষকতা করছেন। তিনি অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন নিজ বিভাগে কৃতিত্বের সঙ্গে। শিক্ষাদানে তাঁর গভীর ভালোবাসা ও নিষ্ঠা তাঁকে শিক্ষার্থীদের প্রিয় করে তুলেছে।

    শিক্ষাক্ষেত্রে তাঁর অভিজ্ঞতা ও জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে তিনি ওয়েবসাইটে নিয়মিত শিক্ষাবিষয়ক তথ্য, পরামর্শ এবং অনুপ্রেরণামূলক লেখা প্রকাশ করেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *