৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার প্রশ্ন (বিগত বছরের উত্তরসহ)
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, যেখানে তারা নিজেদের মেধা ও দক্ষতা তুলে ধরার সুযোগ পায়। এই পরীক্ষার ফলাফল ভবিষ্যতের শিক্ষাজীবনে বিশেষ সুবিধা এনে দেয় এবং শিক্ষার্থীর আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে। পরীক্ষার প্রশ্নপত্র বাংলা, ইংরেজি, গণিত, প্রাথমিক বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় – এই পাঁচটি বিষয়কে কেন্দ্র করে তৈরি করা হয়। প্রতিটি বিষয়ে নির্দিষ্ট কাঠামো অনুযায়ী প্রশ্ন দেওয়া হয়, যাতে শিক্ষার্থীর জ্ঞান, অনুধাবন ক্ষমতা ও সৃজনশীল চিন্তাশক্তি সঠিকভাবে যাচাই করা যায়।
ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য উত্তরসহ বিগত বছরের প্রশ্নপত্র অত্যন্ত সহায়ক। বিগত বছরের প্রশ্নপত্র সমাধান করলে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার আসল পরিবেশ সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জন করে, পাশাপাশি সময় ব্যবস্থাপনা ও প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পায়। সমাধানসহ প্রশ্নপত্র থাকায় শিক্ষার্থীরা কোথায় ভুল হচ্ছে তা সহজে বুঝতে পারে এবং দুর্বল দিকগুলো আরও ভালোভাবে অনুশীলন করার সুযোগ পায়। তাই, আমরা বিগত বছরের উত্তরসহ ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার প্রশ্ন সমূহ তুলে ধরবো এই লেখার মাধ্যমে।
আরও পড়ুনঃ ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ সিলেবাস ও মানবন্টন
৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার বিগত বছরের প্রশ্ন কেন প্রয়োজন?
বিগত বছরের প্রশ্নপত্র দেখে শিক্ষার্থীরা এবং অভিভাবকরা সহজেই বুঝতে পারেন যে পরীক্ষায় কী ধরনের প্রশ্ন আসে এবং সেগুলোর কাঠামো কেমন হয়। জানা যায় যে কোন অধ্যায় বা বিষয়গুলি থেকে প্রতি বছর নিয়মিতভাবে প্রশ্ন আসে। এর ফলে সেই অংশগুলোতে বেশি মনোযোগ দেওয়া যায়। প্রতিটি বিভাগ বা প্রশ্নের জন্য কত নম্বর বরাদ্দ থাকে, সে সম্পর্কেও স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। অনুশীলন করার সময় যদি তারা দেখে যে অধিকাংশ প্রশ্নের উত্তর তাঁরা সঠিকভাবে দিতে পারছে, তবে তাঁরা ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে পরীক্ষায় বসতে পারবে।
বিগত বছরের প্রশ্ন সমূহঃ
পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করতে হলে নিয়মিত পড়াশোনার পাশাপাশি বিগত বছরের প্রশ্নপত্র সমাধান করা খুবই প্রয়োজন। বিগত বছরের প্রশ্ন অনুশীলন করলে শিক্ষার্থীদের প্রস্তুতি আরও শক্তিশালী হয়। প্রশ্ন দেখেই কীভাবে উত্তর সাজাতে হবে তাঁর দক্ষতা গড়ে ওঠে। অনেক সময় দেখা যায়, আগের বছরের প্রশ্ন থেকে হুবহু প্রশ্ন আসে অথবা একই ধরনের প্রশ্ন নতুনভাবে পরীক্ষায় দেওয়া হয়। এ কারণে পরীক্ষার্থীরা আগেই প্রস্তুত থাকায় সহজেই ভালো করতে পারে।
আমরা শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে এখানে বিগত বছরের কিছু নির্বাচিত প্রশ্ন উত্তরসহ তুলে ধরছি, যাতে তারা পড়ার পাশাপাশি অনুশীলন করতে পারে। প্রশ্ন ও উত্তর একইসাথে পেলে শেখা আরও সহজ হয় এবং মনে থাকে দীর্ঘদিন। আশা করি এগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়লে ও প্রয়োগ করলে পরীক্ষায় অবশ্যই ভালো ফল লাভ করা সম্ভব হবে।

সমাধানঃ
১। ক) ৪, ০, ৫, ৬, ৭, ৮ — এই সংখ্যাগুলো একবার করে ব্যবহার করে ছয় অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা হবে: ৪০৫৬৭৮৯
(খ) যেসব ভগ্নাংশে লব হরের চেয়ে ছোট হয়, সেগুলোকে অপূর্ণ সংখ্যা বলে। (গ) ২ × ২ = ৪ ৪ × ০.০০৫ = ০.০২
(ঘ) ৫ ৮ × ১০০ = ৬২ . ৫ % ৮ ৫ ×১০০=৬২.৫%
(ঙ) ১৯০১ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত।
(চ) তিন কোটি পাঁচ হাজার বার = ৩,০০,০৫,০১২
(ছ) ৮ ও ১৬
(জ)
(ঝ) ১০,০০০ বর্গমিটার
(ঞ) সমান্তরাল রেখার কোনো সমবিন্দু নেই।
২। পাঁচ অঙ্কের কোন ক্ষুদ্রতম সংখ্যা ১১১ দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য?
সবচেয়ে ছোট ৫ অঙ্কের সংখ্যা = ১০০০০
এখন ১১১ দিয়ে ভাগ করলে কাছাকাছি গুণফল দেখি—
১১১ × ৯০ = ৯৯৯০
১১১ × ৯১ = ১০১০১
১০১০১ হলো প্রথম ৫ অঙ্কের সংখ্যা যা ১১১ দিয়ে ভাগ যায়।
উত্তর: ১০১০১
৩। মোট খাদ্যের পরিমাণ বের করি
৩ জন × ২৬ দিন = ৭৮ মানুষ–দিন
প্রথম ৫ দিনে খরচ হয়েছে
৩ জন × ৫ দিন = ১৫ দিন
এখন বাকি খাদ্য
৭৮ − ১৫ = ৬৩ দিন
এখন লোক = ২ জন
তাই বাকি দিনের সংখ্যা = ৬৩ ÷ ২ = ৩১.৫ দিন
= ৩১ দিন ১২ ঘণ্টা
৪। ২ জন × ৬০ = ১২০
১৩ জন × ৬৫ = ৮৪৫
৫ জন × ৫৫ = ২৭৫
মোট: ১২০ + ৮৪৫ + ২৭৫ = ১২৪০
গড় নম্বর
গড় = মোট নম্বর ÷ মোট ছাত্র
= ১২৪০ ÷ ২০
= ৬২

সমাধানঃ
(ক) তোমার নিজ এলাকার তিনটি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের নাম লেখ।
উত্তর:
১. রাস্তা নির্মাণ
২. স্কুল-কলেজ সংস্কার
৩. ড্রেনেজ ও বিদ্যুৎ ব্যবস্থার উন্নয়ন
(খ) সম্পদ কাকে বলে?
উত্তর: মানুষের প্রয়োজন মেটাতে যে সব বস্তু বা উপকরণ কাজে লাগে তাকে সম্পদ বলে।
(গ) নাগরিক রাষ্ট্রের কাছ থেকে কী কী অধিকার ভোগ করে?
উত্তর:
- ভোটাধিকার
- শিক্ষার অধিকার
- মত প্রকাশের অধিকার
- নিরাপত্তা ও ন্যায়বিচারের অধিকার
(ঘ) বাংলাদেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির ২টি কারণ উল্লেখ কর।
উত্তর:
১. পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ে সচেতনতার অভাব
২. অল্প বয়সে বিয়ে
(ঙ) পানির অপর নাম জীবন কেন?
উত্তর: জীবিত প্রাণীর বেঁচে থাকা, খাদ্য উৎপাদন, রান্না, কৃষি, পরিচ্ছন্নতা—সবকিছুতেই পানি প্রয়োজন তাই পানিকে জীবনের অপর নাম বলা হয়।
(চ) মানবাধিকার কাকে বলে?
উত্তর: জন্মগতভাবে মানুষের যে অধিকারসমূহ পাওয়া যায় তাকে মানবাধিকার বলে।
(ছ) লালবাগ দুর্গে কী কী ঐতিহাসিক নিদর্শন রয়েছে?
উত্তর:
- শাহী মসজিদ
- জাদুঘর
- সমাধিসৌধ
- বাগান ও দুর্গের প্রাচীর
(জ) বেঙ্গল প্যাক্ট কী?
উত্তর: ১৯২৩ সালে দেশবন্ধু চิตরঞ্জন দাস ও মুসলিম নেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মধ্যে মুসলিম-হিন্দুসম্প্রদায়ের সমঝোতার চুক্তিকে বেঙ্গল প্যাক্ট বলা হয়।
(ঝ) আদমশুমারি কি?
উত্তর: একটি দেশে কত মানুষ আছে এবং তাদের তথ্য জানার জন্য যে গণনা করা হয় তাকে আদমশুমারি বলে।
(ঞ) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান কাজ কী?
উত্তর: বিশ্বজুড়ে মানুষের স্বাস্থ্য রক্ষা, রোগ প্রতিরোধ, চিকিৎসা উন্নয়ন ও স্বাস্থ্যসেবা মানোন্নয়ন করা।
শূন্যস্থান পূরণ করঃ
(ক) আমরা অনেক সময় ____ গাছ কাটি।
উত্তর: অযথা
(খ) ভোট দেওয়ার অধিকার নাগরিকের ____ অধিকার।
উত্তর: মৌলিক
(গ) মানচিত্র এক ধরনের ____।
উত্তর: চিত্র
(ঘ) পরিবেশ দূষণের প্রধান কারণ হল ____ দ্রুত বৃদ্ধি।
উত্তর: জনসংখ্যার
(ঙ) আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য প্রয়োজনীয় ____ আমরা গাছপালা থেকে পাই।
উত্তর: অক্সিজেন
(চ) মাটি দূষণ ____ নষ্ট করে।
উত্তর: উর্বরতা
(ছ) ____ সালে শেরশাহ বাংলা অধিকার করেন।
উত্তর: ১৫৩৮
(জ) ১৪ই ডিসেম্বর আমরা ____ দিবস পালন করি।
উত্তর: শহীদ বুদ্ধিজীবী
(ঝ) ইউরেশিয়া ভূ-খণ্ডের ____ অংশ ইউরোপ।
উত্তর: পশ্চিম
(ঞ) জাতিসংঘের নিজস্ব কোন ____ নেই।
উত্তর: সেনাবাহিনী

সমাধানঃ
১। তুলনা
– শেখ ফজলল করীম
সাত শত ক্রোশ করিয়া ভ্রমণ জ্ঞানীর অন্বেষণে,
সহসা একদা পেল সে প্রবীণ কোনো এক মহাজনে।
শুধাল, “হে জ্ঞানী। আকাশের চেয়ে উচ্চতা বেশি কার?”
জ্ঞানী বলে, “বাছা, সত্যের চেয়ে উঁচু নাহি কিছু আর।”
পুনঃ সে কহিল, “পৃথিবীর চেয়ে ওজনে ভারী কী আছে?”
জ্ঞানী বলে, “বাছা, নিষ্পাপ জনে দোষারোপ করা মিছে।”
জিজ্ঞাসে পুনঃ, “পাথরের চেয়ে কী আছে অধিক শক্ত?”
জ্ঞানী বলে, “বাছা, সেই যে হৃদয় জগদীশ-প্রেম-ভক্ত।”
অথবা,
সংকল্প
– কাজী নজরুল ইসলাম
থাকব না’ক বদ্ধ ঘরে
দেখব এবার জগৎটাকে
কেমন করে ঘুরছে মানুষ
যুগান্তরের ঘূর্ণিপাকে।
দেশ হতে দেশ দেশান্তরে
ছুটছে তারা কেমন করে,
কিসের নেশায় কেমন করে
মরছে যে বীর লাখে লাখে।
২। নিজের ভাষায় বুঝিয়ে লেখ:
(ক) “মাছ উড়ছে, গাছ উড়ছে / ঘূর্ণি হাওয়া ঘুরছে জোর।”
এখানে ভয়াবহ ঝড়ের দৃশ্য তুলে ধরা হয়েছে। ঝড় এতটাই শক্তিশালী যে মনে হয় মাছ উড়ছে, গাছ উপড়ে আকাশে উড়ছে। এর দ্বারা প্রকৃতির প্রচণ্ড শক্তি ও দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতির ভয়াবহতা বোঝানো হয়েছে।
অথবা
(খ) “আপন কাজে কঠোর হতে / পাষাণ দিল দীক্ষা।”
এখানে বলা হয়েছে শক্ত ও কঠোর পাথরের মতো দৃঢ়সংকল্প হতে হবে। নিজের কাজে কঠোর পরিশ্রম, দৃঢ়তা ও অধ্যবসায়ের শিক্ষা পাথরের কাছ থেকে পাওয়া যায়। অর্থাৎ কাজ করতে দৃঢ় মনোবল প্রয়োজন।
৩। যে-কোন চারটি প্রশ্নের উত্তর
(ক) মওলানা আবদুল হামিদ কোথায় ‘ভাসানী’ উপাধি লাভ করেন এবং কারা তাঁকে এ উপাধি দেন?
উত্তর: মওলানা আবদুল হামিদ টাঙ্গাইল জেলার ভাসানী পল্লিতে ‘ভাসানী’ উপাধি লাভ করেন। এলাকার জনগণ তাঁর সমাজসেবা ও নেতৃত্ব দেখে তাঁকে এই উপাধি প্রদান করেন।
(খ) কোন দিন, কেন আমরা ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালন করি?
উত্তর: আমরা ১৪ ডিসেম্বর ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালন করি। কারণ, ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা বাঙালি শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, সাহিত্যিক, সাংবাদিকসহ শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিজীবীদের হত্যার ষড়যন্ত্র করে নির্মমভাবে হত্যা করে।
(গ) সাধু ও মূর্খ ব্যক্তির মধ্যে পার্থক্য কী?
উত্তর:
- সাধু ব্যক্তি—সৎ, নীতিবান, সত্যভাষী ও মানুষের উপকার করে।
- মূর্খ ব্যক্তি—অজ্ঞ, অসৎ আচরণ করে, জ্ঞানহীন এবং প্রায়শই ভুল কাজ করে।
(ঘ) পরাজয় সুনিশ্চিত জেনে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কী ষড়যন্ত্র করেছিল?
উত্তর: পরাজয় নিশ্চিত জেনে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করার ষড়যন্ত্র করে, যাতে স্বাধীন দেশের নেতৃত্বশূন্যতা সৃষ্টি হয়।
(ঙ) আরাফাত ময়দানে মহানবী (সঃ)-এর মনের অবস্থা কেমন হয়েছিল?
উত্তর: আরাফাত ময়দানে মহানবী (সঃ)-এর মন ছিল নম্র, বিনম্র, মানবকল্যাণের দোয়ায় পরিপূর্ণ এবং মানবতার জন্য গভীর উদ্বেগে ভরা।
(চ) যোগাযোগের ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ভূমিকা কী?
উত্তর: ইন্টারনেট বিশ্বের যেকোনো স্থানে দ্রুত বার্তা, ছবি, ভিডিও, তথ্য পাঠাতে ও পেতে সাহায্য করে। ইমেইল, সোশ্যাল মিডিয়া, ভিডিও কল, অনলাইন শিক্ষা—সবকিছুই ইন্টারনেটের মাধ্যমে সম্ভব হয়।
৪। প্রসঙ্গ উল্লেখপূর্বক ব্যাখ্যা লেখ:
“মনে রেখ—সব মুসলিম একে অন্যের ভাই।”
প্রসঙ্গ: এ বাক্যটি মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ)-এর শেষ খুতবা থেকে নেওয়া হয়েছে। তিনি আরাফাত ময়দানে মানবতার ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের বার্তা দেন।
ব্যাখ্যা: এই কথার মাধ্যমে নবী করিম (সঃ) বলেছেন, পৃথিবীর সব মুসলমান একই উম্মাহর সদস্য। তারা ভাই ভাই। একজন মুসলমান অপর মুসলমানের প্রতি ভালোবাসা, সাহায্য, দয়া ও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবে। কারো প্রতি অন্যায়, অত্যাচার বা অবহেলা করা যাবে না। এই শিক্ষা মুসলিম সমাজে শান্তি, ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করে।

সমাধানঃ
১। তোমার ইংরেজী পাঠ্যবই-এর ‘THE FERRYMAN’ কবিতার প্রথম আট লাইন মুখস্থ লেখ।
The Ferryman____
In the Styx, where the river flows,
There dwells a figure, cloaked in woe,
The Ferryman utters not a word, nor retort,
Just guiding lost souls, that he must transport.
His boat drifts silently through the mist,
A vessel of darkness, by sorrow kissed,
Oars creaking in the dead of night, silently it crosses the lake,
Carrying passengers to the next path they must take.
২। নীচের যে-কোন আটটি প্রশ্নের উত্তর ইংরেজীতে দাও:
(a) When does Jahid get up?
Answer: Jahid gets up early in the morning.
(b) Who wants to be healthy like Jahid?
Answer: His friends want to be healthy like Jahid.
(c) Who is Khaleda?
Answer: Khaleda is Tania’s elder sister.
(d) How old will Tania be on her birthday?
Answer: She will be ten years old.
(e) Why was the Zoo-keeper angry?
Answer: The Zoo-keeper was angry because the boys were teasing the monkey.
(f) How much does the boatman want?
Answer: The boatman wants ten taka.
(g) Which train should Rafiq take?
Answer: Rafiq should take the Dhaka Express.
(h) Who has sent the telegram?
Answer: Rina’s father has sent the telegram.
(i) How much flour does Mr. Selim want?
Answer: He wants two kilograms of flour.
(j) What did the other mouse do?
Answer: The other mouse ran away.
(k) How many districts are there in Bangladesh?
Answer: There are 64 districts in Bangladesh.
(l) What did the poor man have in his house?
Answer: The poor man had only a little food in his house.
(m) How will they kill the insects?
Answer: They will kill the insects by spraying medicine.
বেশ কিছু বছর ধরে প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা বন্ধ থাকায় সাম্প্রতিক বছরের প্রশ্ন সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। এই কারণে শিক্ষার্থীদের প্রস্তুতির সুবিধার্থে আমাদেরকে তুলনামূলকভাবে অনেক পুরোনো বছরের প্রশ্নগুলোই এখানে উপস্থাপন করতে হয়েছে। যদিও প্রশ্নগুলো অনেক আগের, তবুও এগুলোর ধরন, গঠন এবং বিষয়বস্তুর মান এখনও বর্তমান পরীক্ষার কাঠামোর সঙ্গে মিল রয়েছে। তাই এগুলো সমাধান করলে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় কী ধরনের প্রশ্ন আসতে পারে সে সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাবে।
এছাড়া আমরা প্রতিটি প্রশ্নের সাথে সহজ ও বোধগম্য ভাষায় উত্তরও যুক্ত করেছি, যাতে শিক্ষার্থীরা শুধু প্রশ্নই নয়, উত্তর দেখেও শিখতে পারে। এতে করে তারা বিষয়গুলো আরও পরিষ্কারভাবে বুঝতে পারবে এবং নিজেদের প্রস্তুতিও আরও শক্তিশালী হবে।
পুরোনো প্রশ্ন অনুশীলন করা শিক্ষার্থীদের চিন্তাশক্তি বাড়ায়, আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে এবং পরীক্ষার সময় উত্তর লেখার দক্ষতা উন্নত করে। তাই প্রশ্নগুলো যদিও পুরোনো, তা সত্ত্বেও এগুলো শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারি হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।
শেষ কথা
সবশেষে বলা যায়, বৃত্তি পরীক্ষার প্রস্তুতিতে বিগত বছরের ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার প্রশ্ন অনুশীলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাম্প্রতিক সময়ে পরীক্ষা বন্ধ থাকায় আমরা বহু পুরোনো বছরের প্রশ্ন সংগ্রহ করেছি, যা শিক্ষার্থীদের প্রস্তুতিকে আরও সুসংহত করতে সহায়তা করবে। পুরোনো হলেও এসব প্রশ্নের ধরন, কাঠামো এবং বিষয়বস্তু এখনো সমানভাবে প্রাসঙ্গিক। আমরা প্রতিটি প্রশ্নের উত্তরসহ উপস্থাপন করেছি, যাতে শিক্ষার্থীরা সহজে বুঝতে পারে এবং দ্রুত শিখতে পারে। নিয়মিত অনুশীলন, ধৈর্য ও মনোযোগ থাকলে নিশ্চয়ই শিক্ষার্থীরা এই প্রশ্নগুলো থেকে উপকৃত হবে এবং বৃত্তি পরীক্ষায় সাফল্যের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবে।
